Monday, July 30, 2018

একজন নাইট গার্ড

রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের ব্যাথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার : ভাল ! আপনেক ই তো আমি খুঁজতাছি।
রোগী : কেন ?
ডাক্তার : আমার একজন নাইট গার্ড লাগব।

বখাটে ছেলে

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণীঃ কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বসঃ বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণীঃ আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!

চাকরির ইন্টারভিউ

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে… প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!

প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।
প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না।
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।
দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।….. এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল।
দ্বিতীয় জন বেহুশ!!

দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!

Saturday, May 20, 2017

দুই শূণ্য

__দোস্ত আমি ৫০ টাকার একটা
নোট কুড়িয়ে পাইছি
__এই টা নকল !
__কেন?
__কারন ৫০ টাকার নোটের ৫ এর পর
১ টা শূণ্য থাকে আর এটাতে ২ টা
শূণ্য

যার যেটা অভাব সেতো সেটাই নিবে!

শিক্ষকঃ ধর, তোমার সামনে একটা টাকার
বস্তা
আরেকটা জ্ঞানের বস্তা রাখা হল,
তুমি কোনটা নিবে?
ছাত্রঃ স্যার, টাকার বস্তাটা নিব ।
শিক্ষকঃ গাধা, আমি হলে জ্ঞানের
বস্তাটা
নিতাম ।
.
.
.
.
.
.
.
ছাত্রঃ স্যার, যার যেটা অভাব সেতো
সেটাই নিবে!

আরে দূর, আমিও ইয়ার্কি মারছিলাম৷

স্বামী : খেতে দাওতো...
বড্ড খিদে পেয়েছে..
.
স্ত্রী : আজ বড্ড ক্লান্তি লাগছে,
পুরো
শরীর ব্যাথা করছে। টেবিলে খাবার
রাখা আছে, বেড়ে খাও...
;
স্বামী : এই যা, আর হল না...
খাওয়া শেষে তোমাকে নিয়ে
শপিংয়ে
যেতে চাইছিলাম ।
তোমার যে শরীর ব্যাথা ।
কি যে করি...
;
স্ত্রী : (একলাফে বিছানা ছেড়ে
স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে )
সত্যি ! চলো খেতে আস..
আমি ভাত বেড়ে দিচ্ছি !
;
স্বামী : আরে কি করছ !
তোমার যে শরীর ব্যাথা !
; স্ত্রী : দূর, ইয়ার্কি মারছিলাম.
..
(স্ত্রী অতি খুশিমনে ভাত বেড়ে
দিল )
খাওয়া শেষে স্বামী বিছানায় শুয়ে
পড়ল
স্ত্রী : কি ব্যাপার শপিংয়ে যাবে
না?
; .
স্বামী : আরে দূর, আমিও ইয়ার্কি
মারছিলাম৷